কলা পাকার সাথে সাথে প্রতিরোধী স্টার্চ চিনিতে পরিবর্তিত হতে শুরু করে। তাই হলুদ কলায় চিনি বেশি থাকে। তবে এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। ডাঃ সুবর্ণা বলেন, “আমরা এখন ডায়াবেটিস রোগীদের কোনো ফল খেতে নিষেধ করি না, শুধুমাত্র পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। কলার ক্ষেত্রেও তাই। একজন রোগীর খাবারে যদি ১০০-১৫০ গ্রাম ফল থাকে, তাহলে তার অর্ধেক অর্থাৎ ৫০-৬৫ গ্রাম কলা। খাওয়া যেতে পারে।কোষ্ঠকাঠিন্যে আক্রান্তদের পাকা কলা খাওয়া উচিত।এতে আছে ফাইবার যা পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।আবার পেট খারাপ হলে কাঁচকলা খেলে উপকার পাবেন।কলা পটাসিয়াম,খনিজ এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। ফলে এটি খুবই স্বাস্থ্যকর একটি ফল।তবে পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি থাকায় যাদের কিডনি ফেইলিওর হয়েছে বা কোনো অসুখের কারণে তাদের পটাসিয়াম গ্রহণ নিয়ন্ত্রণ করতে বলা হয়েছে, তাদের কলা না খাওয়াই ভালো। ভিটামিন ছাড়াও এবং কলায় খনিজ, অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও পাওয়া যায়।”
সার্বগ্রিকভাবে চিন্তা এবং যুক্তি দিলে কলা সহজলভ্যতা, সময়োপোযুগী এবং পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ ফলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। সকল বয়সের এবং সকলেই কলা খেতে পারেন। ভুল ধারণাবশত অনেক এলার্জি দ্ধারা আক্রান্ত রোগী কলা এড়িয়ে চলেন কিন্তু এই ক্ষেত্রে কলার প্রতি তাদের ধারণা সম্পূর্ণ ভুল এবং ভিত্তিহীন। তাই যেহেতু করা একটি সহজলভ্য ফল, তাই নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে এবং সকল বয়সের মানুষদের কলা খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তবে অবশ্যই here অতিরিক্ত সব কিছুই খারাপ এবং অস্বাস্থ্যকর। কলা ভক্ষণের সময় এই দিকটি বিবেচনা করতে হবে।
বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কলার উপকারিতা
০৫। অ্যালার্জি: কিছু লোকের কলায় অ্যালার্জি হতে পারে, চুলকানি, ফুলে যাওয়া বা শ্বাসকষ্টের মতো লক্ষণগুলি অনুভব করতে পারে।
অত্যন্ত সহজলভ্য ও সস্তা হওয়ায় হাতের কাছে পাওয়া সবচেয়ে সহজ সমাধান হল এই ফল, যা আপনার পুষ্টির চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি খিদে মেটাতেও সাহায্য করবে। পাশাপাশি কাঁচা কলাও একটি সহজলভ্য সবজি হিসেবে খাবার তালিকায় উপরের দিকে রাখতে পারেন। এতে সহজেই মিটবে আপনার পুষ্টির চাহিদা।
কলা সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণার মধ্যে একটি হল কলা আসলে কখন খাওয়া উচিত। দিন বা রাত?
আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন হতে পারেনঃ- চিরকুটে সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ
০৬। ঠান্ডা মেজাজ: কলাতে সেরোটোনিন থাকে, একটি নিউরোট্রান্সমিটার যা ইতিবাচক মেজাজে অবদান রাখে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
খালি পেটে কলা খেলে আমাদের হজম প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রভাব ফেলে। খালি পেটে কলা যে প্রভাব ফেলে তা নিন্মে আলোচনা করা হলো:
বিপ্লব ইসলাম আমি বিপ্লব ইসলাম, কোর্সটিকার একজন নিয়মিত লেখক। আশা করছি, আমার লেখাগুলো আপনাদের কৌতুহল পূরণ করতে পেরেছে। কোর্সটিকায় আমার লেখা আর্টিকেলগুলো আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করে অন্যদেরও পড়ার সুযোগ করে দেবেন।
প্রতিদিন খাবারের মাঝে হালকা নাস্তা হিসেবে কলা খেলে শরীরে এনার্জি থাকবে ভরপুর। তাই ওজন কমানোর জন্য ডায়েট করাকালীন শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলে চিকিৎসকরা কলা খাওয়ার পরামর্শ দেন।
যাদের এই ধরণের শারিরীক কোন সমস্যা নেই তারা দিনে এবং রাতেও নিশ্চিন্তে কলা খেতে পারেন।
ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ এর মধ্যে রোজা অন্যতম একটি। প্রাপ্ত বয়স্ক প্রত্যেক নরো ...
বাড়াও তোমার হাত